৭ম শ্রেণির মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪: সপ্তম শ্রেণীর মূল্যায়ন নির্দেশিকা পর্বে সকল শিক্ষার্থীকে আমাদের সাইটে স্বাগতম. আশা করি আল্লাহর রহমতে তোমরা সবাই ভালো আছো। আজকের আর্টিকেলে আমরা ২০২৪ সালের নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী সপ্তম শ্রেণীর মূল্যায়নের নির্দেশিকা সম্পর্কে আলোচনা করতে যাচ্ছি। আশা করি শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকলে সপ্তম শ্রেণীর মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাবে।
৭ম শ্রেণির ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ২০২৪ | Class 7 Sanmasik Mullayon 2024
প্রিয় সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থীবৃন্দ, ইতিমধ্যে সপ্তম শ্রেণীর সামষ্টিক মূল্যায়ন পরীক্ষা শুরু হয়েছে। তোমরা যারা সামস্তিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা সম্পর্কে ধারণা রাখোনি? তারা এখনই আজকে আর্টিকেল থেকে সপ্তম শ্রেণীর সামস্তিক মূল্যায়ন দেখে নিতে পারো।
আজকের আর্টিকেলে আমরা ৭ম শ্রেণির ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ২০২৪ | Class 7 Sanmasik Mullayon 2024 সম্পর্কে ধারণা দেবার চেষ্টা করব।
৭ম শ্রেণির মূল্যায়ন নির্দেশিকা বাংলা ২০২৪ pdf | Class 7 Shanmashik Mullayon 2024 Bangla
শিক্ষার্থীরা কোনো শিখন যোগ্যতা অর্জনে কতটা অগ্রসর হচ্ছে তা পর্যবেক্ষণের জন্য প্রতিটি যোগ্যতার জন্য এক বা একাধিক “পারদর্শিতার সূচক” (PI) নির্ধারণ করা হয়েছে। এই PI-গুলো শিক্ষার্থীদের জ্ঞান, দক্ষতা এবং কর্মক্ষমতা পরিমাপ করতে সহায়তা করে।
পারদর্শিতার সূচক এবং মাত্রা:
প্রতিটি PI-এর তিনটি মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে:
মাত্রা ১: প্রাথমিক পর্যায়ে জ্ঞান অর্জন
মাত্রা ২: মধ্যবর্তী পর্যায়ে জ্ঞান অর্জন
মাত্রা ৩: উন্নত পর্যায়ে জ্ঞান অর্জন
মূল্যায়ন পদ্ধতি:
শিক্ষার্থীদের শিখন অগ্রগতি মূল্যায়নের জন্য দুটি পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে:
শিখনকালীন মূল্যায়ন: শিক্ষার্থীরা যখন শিখছে তখনই তাদের পারদর্শিতার সূচকে অর্জিত মাত্রা নিরূপণ করা হবে এবং রেকর্ড করা হবে।
সামষ্টিক মূল্যায়ন: শিক্ষাবর্ষ শুরুর ছয় মাস পর একটি এবং বছর শেষে আরেকটি যান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হবে। এই মূল্যায়নে শিক্ষার্থীদের পূর্বনির্ধারিত কিছু কাজ (এসাইনমেন্ট, প্রকল্প ইত্যাদি) সম্পন্ন করতে হবে।
মূল্যায়নের ফলাফল ব্যবহার:
শিক্ষার্থীদের শিখন অগ্রগতি সম্পর্কে শিক্ষক, অভিভাবক এবং শিক্ষার্থীদের নিজেদেরকে অবহিত করতে মূল্যায়নের ফলাফল ব্যবহার করা হবে। এই তথ্য শিক্ষকদের শিক্ষাদান পদ্ধতি উন্নত করতে এবং শিক্ষার্থীদের আরও ভালোভাবে সমর্থন করতে সাহায্য করবে।
পরিশিষ্ট-১:
পরিশিষ্ট-১ এ যোগ্যতাসমূহের পারদর্শিতার সূচক এবং তাদের তিনটি মাত্রা দেওয়া আছে।
পারদর্শিতার সূচক এবং নিয়মিত মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শিখন অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করা একটি কার্যকর পদ্ধতি। এই পদ্ধতি শিক্ষকদের আরও ভালোভাবে শিক্ষাদান করতে এবং শিক্ষার্থীদের আরও ভালোভাবে শিখতে সাহায্য করবে।
৭ম শ্রেণির মূল্যায়ন বিষয়ে শিক্ষকদের জন্য নির্দেশনা
বিষয় : বাংলা
শিক্ষাবর্ষ: ২০২৪
১। নতুন শিক্ষাক্রম বিষয়বস্তুভিত্তিক নয়, বরং যোগ্যতাভিত্তিক। এখানে শিক্ষার্থীর শিখনের উদ্দেশ্য হলো কিছু সুনির্দিষ্ট যোগ্যতা অর্জন। কাজেই শিক্ষার্থী বিষয়গত জ্ঞান কতটা মনে রাখতে পারছে তা এখন আর মূল্যায়নে মূল বিবেচ্য নয়, বরং যোগ্যতার সবকয়টি উপাদান-জ্ঞান, দক্ষতা, দৃষ্টিভঙ্গি ও মূল্যবোধের সমন্বয়ে সে কতটা পারদর্শিতা অর্জন করতে পারছে তার ভিত্তিতেই তাকে মূল্যায়ন করা হবে।
২। শিখন-শেখানো প্রক্রিয়াটি অভিজ্ঞতাভিত্তিক। অর্থাৎ শিক্ষার্থী বাস্তব অভিজ্ঞতাভিত্তিক শিখনের মধ্য দিয়ে যোগ্যতা অর্জনের পথে এগিয়ে যাবে। আর এই অভিজ্ঞতা চলাকালে শিক্ষক শিক্ষার্থীর কাজ এবং আচরন পর্যবেক্ষণ করে মূল্যায়ন চালিয়ে যাবেন। প্রতিটি অভিজ্ঞতা শেষে পারদর্শিতার সূচক অনুযায়ী শিক্ষার্থীর যোগ্যতা অর্জনের মাত্রা রেকর্ড করবেন।
৩। নম্বরভিত্তিক ফলাফলের পরিবর্তে এই মূল্যায়নের ফলাফল হিসেবে শিক্ষার্থীর অর্জিত যোগ্যতার (জ্ঞান, দক্ষতা, দৃষ্টিভঙ্গি ও মূল্যবোধ) বর্ণনামূলক চিত্র পাওয়া যাবে।
৪। শিক্ষক সহায়িকা অনুযায়ী একটি অভিজ্ঞতা চলাকালীন সময়ে শিক্ষার্থী যে সকল কাজের নির্দেশনা দেওয়া আছে শুধুমাত্র ওই কাজগুলকেই মূল্যায়নের জন্য বিবেচনা করতে হবে। বিষয়ভিত্তিক নির্দেশনা বাইরে শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত কাজ করানো যাবেনা।
৫। অভিজ্ঞতা পরিচালনার সময় যেখানে শিক্ষা উপকরণের প্রয়োজন হয়, শিক্ষক নিশ্চিত করবেন যেন উপকরণ গুলো বিনামূল্যের, স্বল্পমূল্যের এবং পুনঃব্যবহারযোগ্য (রিসাইকেল) উপাদান দিয়ে তৈরি। প্রয়োজনে বিদ্যালয় এইসব শিক্ষা উপকরণের ব্যায়ভার বহন করবে।
৫। মূল্যায়ন প্রক্রিয়া শিখনকালীন ও সামষ্টিক এই দুটি পর্যায়ে সম্পন্ন হবে।
৭ম শ্রেণির ষান্মাসিক মূল্যায়ন অর্ধ বার্ষিক পরীক্ষা সিলেবাস ২০২৪ | Class 7 Half Yearly Exam Syllabus
৭ম শ্রেণির মূল্যায়ন নির্দেশিকা বাংলা ২০২৪
অর্জিত মাত্রা নিরূপণ করবেন ও রেকর্ড করবেন। এছাড়া শিক্ষাবর্ষ শুরুর ছয় মাস পর একটি এবং বছর শেষে আরেকটি যান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হবে। সামষ্টিক মূল্যায়নে শিক্ষার্থীদের পূর্বনির্ধারিত কিছু কাজ (এসাইনমেন্ট, প্রকল্প ইত্যাদি) সম্পন্ন করতে হবে। এই প্রক্রিয়া চলাকালে এবং প্রক্রিয়া শেষে একইভাবে পারদর্শিতার সূচকসমূহে শিক্ষার্থীর অর্জিত মাত্রা নির্ধারণ করা হবে। প্রথম ছয় মাসের শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং যাম্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের তথ্যের উপর ভিত্তি করে শিক্ষার্থীর যাণ্মাসিক একাডেমিক ট্রাগত্রিস্ট তৈরি হবে। প্রথম যাণ্মাসিক রিপোর্ট কার্ড প্রস্তুত করা হবে।
অধ্যায়-১: প্রসঙ্গের মধ্যে থেকে যোগাযোগ করি
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা:
• শ্রেণীকক্ষের পরিবেশ-পরিস্থিতিকে বিবেচনা করে সহপাঠিদের সাথে যোগাযোগ করতে পারছে।
• শ্রেণীকক্ষের পরিবেশ-পরিস্থিতিকে বিবেচনা করে শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ করতে পারছে।
• স্কুলের পরিবেশ-পরিস্থিতিকে বিবেচনা করে যে কোনো ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করতে পারছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা:
• নিজের আগ্রহ-চাহিদাকে বিবেচনায় রেখে যোগাযোগ করতে পারছে।
• অন্যের আগ্রহ-চাহিদাকে বিবেচনায় রেখে যোগাযোগ করতে পারছে।
• যেকোনো ব্যক্তির আগ্রহ-চাহিদাকে বিবেচনায় রেখে যোগাযোগ করতে পারছে
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা:
• অপ্রাসঙ্গিকভাবে যোগাযোগ করতে পারছে।
• কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিকভাবে যোগাযোগ করতে পারছে।
• প্রাসঙ্গিকভাবে যোগাযোগ করতে পারছে।
অধ্যায়-২: প্রমিত ভাষায় কথা বলি
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা:
• ব্যক্তিক পরিসরে প্রমিত ও আঞ্চলিক শব্দের মিশ্রণে কথা বলতে/প্রকাশ করতে পারছে।
• ব্যক্তিক পরিসরে প্রমিত ভাষা ব্যবহার কথা বলতে/প্রকাশ করতে পারছে।
• ব্যক্তিক ও সামাজিক পরিসরে প্রমিত ভাষা ব্যবহার করে কথা বলতে বা প্রকাশ করতে পারছে।
অধ্যায়-৩: অর্থ বুঝে বাক্য লিখি
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা:
• পঠিত শব্দের গঠন ব্যবহার করে বাক্য তৈরি করতে পারছে।
• পঠিত শব্দের বাইরে কিছু নতুন শব্দের গঠন ব্যবহার করে বাক্য তৈরি করতে পারছে।
• যেকোনো শব্দের গঠন ব্যবহার করে বাক্য তৈরি করতে পারছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা:
• পঠিত শব্দের অর্থবৈচিত্র্যকে ব্যবহার করে বাক্য তৈরি করতে পারছে।
• পঠিত শব্দের বাইরে কিছু নতুন অর্থবৈচিত্র্যকে ব্যবহার করে বাক্য তৈরি করতে পারছে।
• নানান শব্দের অর্থবৈচিত্র্যকে ব্যবহার করে বিভিন্ন সংগঠনের বাক্য তৈরি করতে পারছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা:
• যেকোনো এক ধরনের বাক্য (সরল, জটিল ও যৌগিক) তৈরি করতে পারছে।
• যেকোনো দুই ধরনের বাক্য (সরল, জটিল ও যৌগিক) তৈরি করতে পারছে।
• বিভিন্ন সংগঠনের বাক্য (সরল, জটিল ও যৌগিক) তৈরি করতে পারছে।
অধ্যায় ৪ ও ৫: চারপাশের লেখার সাথে পরিচিত হই ও বুঝে পড়ি লিখতে শিখি
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা:
• বর্ণনামূলক ও তথ্যমূলক লেখা পড়ে বিষয়বস্তু বুঝতে পারছে।
• বর্ণনামূলক, তথ্যমূলক ও প্রায়োগিক লেখা পড়ে বিষয়বস্তু বুঝতে পারছে।
• প্রায়োগিক, বর্ণনামূলক, তথ্যমূলক, বিশ্লেষণমূলক ও কল্পনানির্ভর লেখা পড়ে বিষয়বস্তু বুঝতে পারছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা:
• বর্ণনামূলক ও তথ্যমূলক লেখায় লেখকের দৃষ্টিভঙ্গির সাথে নিজের মতের পার্থক্য উপলব্ধি করতে পারছে।
• বর্ণনামূলক, তথ্যমূলক ও প্রায়োগিক লেখায় লেখকের দৃষ্টিভঙ্গির সাথে নিজের মতের পার্থক্য উপলব্ধি করতে পারছে।
• প্রায়োগিক, বর্ণনামূলক, তথ্যমূলক, বিশ্লেষণমূলক ও কল্পনানির্ভর লেখকের দৃষ্টিভঙ্গির সাথে নিজের মতের পার্থক্য যথাযথভাবে উপলব্ধি করতে পারছে।
অধ্যায়-৬: সাহিত্য পড়ি লিখতে শিখি
পারদর্শিতার সূচকের মাত্রা:
• সাহিত্যের কিছু মৌলিক রূপরীতি বুঝতে পারছে।
• সাহিত্যের রূপরীতির অধিকাংশ বৈশিষ্ট্য বুঝতে পারছে।
• সাহিত্যের বিভিন্ন রূপরীতির বৈশিষ্ট্য বুঝতে পারছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা:
• নিজের জীবনের সাথে সাহিত্যের সম্পর্ক তৈরি করতে পারছে।
• সাহিত্যের সাথে পরিপার্শ্বের সম্পর্ক তৈরি করতে পারছে।
• নিজের জীবন ও পরিপার্শ্বের সাথে সাহিত্যের সম্পর্ক তৈরি করতে পারছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা:
• সাহিত্যের সাথে নিজ জীবনের সম্পর্ককে হবুহু প্রকাশ করতে পারছে।
• সাহিত্যের সাথে নিজ জীবন ও পরিপার্শ্বের সম্পর্ককে হুবুহ প্রকাশ করতে পারছে।
• সাহিত্যের সাথে নিজ জীবন ও পরিপার্শ্বের সম্পর্ককে অলংকৃত ভাষায় প্রকাশ করতে পারছে।
অধ্যায়-৫ ও ৬: সাহিত্য পড়ি লিখতে শিখি ও বুঝে পড়ি লিখতে শিখি
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা:
• নির্ধারিত ধরন অনুযায়ী নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর নিজের মতো করে লেখা প্রস্তুত করতে পারছে।
• লেখা, ছবি, ছক ও সারণির বিষয়বস্তু নিজের ভাষায় উপস্থাপন করতে পারছে।
• লেখা, ছবি, ছক ও সারণির বিষয়বস্তু বিশ্লেষণ করে নিজের মতামত উপস্থাপন করতে পারছে।
অধ্যায়-৭: অন্যের মত বিবেচনায় নিয়ে আলোচনা করি
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা:
• কোনো বক্তব্য, ঘটনা বা বিষয়ে নিজের অভিমতের পরিপ্রেক্ষিতে অন্যের সমালোচনা মাঝে মাঝে গ্রহণ করতে পারছে।
• কোনো বক্তব্য, ঘটনা বা বিষয়ে নিজের অভিমতের পরিপ্রেক্ষিতে অন্যের সমালোচনা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই গ্রহণ করতে পারছে।
• কোনো বক্তব্য, ঘটনা বা বিষয়ে নিজের অভিমতের পরিপ্রেক্ষিতে অন্যের সমালোচনা নিত্য গ্রহণ করতে পারছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা:
• সীমিত পরিসরে ইতিবাচকভাবে অন্যের মতের সমালোচনা করতে পারছে।
• অধিকাংশ ক্ষেত্রে ইতিবাচকভাবে অন্যের মতের সমালোচনা করতে পারছে।
• সর্বদাই ইতিবাচকভাবে অন্যের মতের সমালোচনা করতে পারছে।
৭ম শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪ pdf Class seven Sanmasik Mullayon 2024
ক্রমিক | মূল্যায়ন নির্দেশিকা বিষয়ের নাম | পিডিএফ |
---|---|---|
০১। | বাংলা (Bangla) | |
০২। | ইংরেজি (English) | |
০৩। | গণিত (Mathematics) | |
০৪। | বিজ্ঞান (Science) | |
০৫। | ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান (History and Social Sciences) | |
০৬। | জীবন ও জীবিকা (Jibon o Jibika) | |
০৭। | ডিজিটাল প্রযুক্তি (Digital Technology) | |
০৮। | স্বাস্থ্য সুরক্ষা (Health Protection) | |
০৯। | শিল্প ও সংস্কৃতি (Arts and Culture) | |
১০। | ইসলাম শিক্ষা (Islamic Studies) |
৭ম শ্রেণি ইসলাম ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন প্রশ্ন ২০২৪
আরও পড়ুন
[সকল বিষয়] ৭ম শ্রেণির মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪
ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন সপ্তম শ্রেণীর গণিত প্রশ্ন ও সমাধান ২০২৪
ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ৯ম শ্রেণি ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান প্রশ্ন ও সমাধান ২০২৪
ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ৮ম শ্রেণি জীবন ও জীবিকা প্রশ্ন ও সমাধান ২০২৪
ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ৭ম শ্রেণি ধর্ম প্রশ্ন ও সমাধান ২০২৪
ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা প্রশ্ন ও সমাধান ২০২৪
২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন রুটিন
ষান্মাসিক মূল্যায়ন প্রশ্ন ও উত্তর
ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির সামষ্টিক মূল্যায়নের সিলেবাস ২০২৪
[সকল শ্রেণি] ষান্মাসিক/বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪
৬ষ্ঠ শ্রেণির ষাণ্মাসিক মূল্যায়ন বিষয়ে শিক্ষকদের জন্য নির্দেশনা বাংলা শিক্ষাবর্ষ: ২০২৪
ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন প্রশ্ন ডাউনলোড করুন
ষাণ্মাসিক মূল্যায়নের রুটিন ২০২৪ | Half Yearly Evaluation Routine 2024
ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ষষ্ঠ শ্রেণি ইংরেজি প্রশ্ন ও সমাধান ২০২৪
৭ম শ্রেণির মূল্যায়ন নির্দেশিকা পিডিএফ আকারে ডাউনলোড করুন