ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) সামনে ছাত্রলীগের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের আবারও সংঘর্ষ হয়েছে। সন্ধ্যায় ঢামেকের জরুরির বিভাগের সামনে চিকিৎসার জন্য অপেক্ষামান শিক্ষার্থীদের ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সরিয়ে দিতে গেলে এ সংঘর্ষ বাঁধে।
সোমবার বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা সংস্কারের দাবি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। হামলায় আহত শিক্ষার্থীরা চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে আসেন। বিকাল ৫টা পর্যন্ত শতাধিক শিক্ষার্থীর চিকিৎসা গ্রহণের তথ্য পাওয়া গেছে।
এরইমধ্যে ঢামেকের জরুরি বিভাগের সামনে চিকিৎসার অপেক্ষায় থাকা শিক্ষার্থীদের ধাওয়া দিয়ে বের করে দেয় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। পরে সেখানে পুনরায় সংঘর্ষ বাঁধে।
সোমবার বিকাল তিনটার দিকে প্রথম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হলের সামনে কোটা সংস্কার আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালায়। পরে দুপক্ষের সংঘর্ষ হয়। এতে অনেকে মারধরের শিকার হয়েছেন। আক্রান্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রীরাও রয়েছেন।
ঢাবির টিএসসিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনে যুক্ত শিক্ষার্থীদের সমাবেশ চলার মধ্যেই বিজয় একাত্তর হলের সামনে সংঘর্ষের সূচনা হয়। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একটি দল বিজয় একাত্তর হলে প্রবেশ করতে গেলে তাদেরকে বাধা দেওয়া হয়।
এ নিয়ে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ শুরু হয়। তখন আশপাশের হলগুলোর ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা এসে একজোট হয়ে সংঘর্ষে যোগ দেন। পরে দুই পাশে অবস্থান নিয়ে কিছুক্ষণ ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া এবং ইটপাটকেল নিক্ষেপ চালিয়ে যান।
এর মধ্যে ছাত্রলীগের হামলার শিকার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা সহায়তা চাইলে টিএসসি থেকে একটি দল বিজয় একাত্তর হলের দিকে যেতে চাইলে মল চত্বরে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের বাধার মুখে পড়ে।
পরে এ জায়গায়ও দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। ধাওয়া–পাল্টা ধাওয়া ও ইট–পাটকেল নিক্ষেপের এক পর্যায়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা ভিসি চত্ত্বর থেকে পিছু হটেন।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একদল ফুলার রোড হয়ে এবং আরেক দল স্যার এ এফ রহমান হলের সামনের রাস্তা দিয়ে নীলক্ষেতের দিকে সরে যান। অপর দিকে বিজয় একাত্তর হলের সামনে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ চালিয়ে আসা শিক্ষার্থীরাও বিকাল চারটার দিকে পিছু হটেন।
এসময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সামনে যাকে পান তার ওপর হামলা চালান। অনেক শিক্ষার্থী ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের লাঠির আঘাতে আহত হন। সংঘর্ষের ঘটনায় তিনজন গুরুতরসহ কমপক্ষে শতাধিক আহত হয়েছেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ জানিয়েছেন ছাত্রলীগের হামলায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
আহতদের বেশ কয়েকজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যেতে দেখা গেছে। তাদের মধ্যে ১০ জনের বেশি নারী শিক্ষার্থী ও সাংবাদিক রয়েছেন।
ঢাবির হলপাড়া রণক্ষেত্র, আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলা
কোটা সংস্কার আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালিয়েছেন। সোমবার বিকাল তিনটার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হলের সামনে দুপক্ষের সংঘর্ষ হয়।
সংঘর্ষের ঘটনার পর ছাত্রলীগ হামলায় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। অনেকে অনেকে মারধরের শিকার হয়েছেন। আক্রান্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রীরাও রয়েছেন।
ঢাবির টিএসসিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনে যুক্ত শিক্ষার্থীদের সমাবেশ চলার মধ্যেই বিজয় একাত্তর হলের সামনে সংঘর্ষের সূচনা হয়। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একটি দল বিজয় একাত্তর হলে প্রবেশ করতে গেলে তাদেরকে বাধা দেওয়া হয়।
এ নিয়ে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ শুরু হয়। তখন আশপাশের হলগুলোর ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা এসে একজোট হয়ে সংঘর্ষে যোগ দেন। পরে দুই পাশে অবস্থান নিয়ে কিছুক্ষণ ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া এবং ইটপাটকেল নিক্ষেপ চালিয়ে যান।
এর মধ্যে ছাত্রলীগের হামলার শিকার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা সহায়তা চাইলে টিএসসি থেকে একটি দল বিজয় একাত্তর হলের দিকে যেতে চাইলে মল চত্বরে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের বাধার মুখে পড়ে।
পরে এ জায়গায়ও দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। ধাওয়া–পাল্টা ধাওয়া ও ইট–পাটকেল নিক্ষেপের এক পর্যায়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা ভিসি চত্ত্বর থেকে পিছু হটেন।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একদল ফুলার রোড হয়ে এবং আরেক দল স্যার এ এফ রহমান হলের সামনের রাস্তা দিয়ে নীলক্ষেতের দিকে সরে যান। অপর দিকে বিজয় একাত্তর হলের সামনে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ চালিয়ে আসা শিক্ষার্থীরাও বিকাল চারটার দিকে পিছু হটেন।
এসময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সামনে যাকে পান তার ওপর হামলা চালান। অনেক শিক্ষার্থী ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের লাঠির আঘাতে আহত হন। সংঘর্ষের ঘটনায় তিনজন গুরুতরসহ কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়েছেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ জানিয়েছেন ছাত্রলীগের হামলায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
আহতদের বেশ কয়েকজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যেতে দেখা গেছে। তাদের মধ্যে ১০ জনের বেশি নারী শিক্ষার্থী ও সাংবাদিক রয়েছেন।
সাংবাদিকসহ আহত শতাধিক, ঢাকা মেডিকেলে ভিড়
“ওই সময় আহতরা কেউ চিৎকার করছিলেন, কান্নাকাটি করছিলেন। তাদেরকে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।”
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা সংস্কার আন্দোলকারীর ওপরে ছাত্রলীগের হামলার ঘটনায় আহত হয়েছেন শতাধিক শিক্ষার্থী। তাদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
দৈনিক জনকণ্ঠের একজন ফটো সাংবাদিকও রয়েছেন আহতদের মধ্যে।
হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের ঢাকা মেডিকেল প্রতিনিধিকে বলেন, “রিকশা, অটোরিকশায় করে কাটা-ছেঁড়াসহ বিভিন্ন ধরনের আঘাত নিয়ে শতাধিক আহতকে হাসপাতালে আনা হয়েছে। ওই সময় আহতরা কেউ চিৎকার করছিলেন, কান্নাকাটি করছিলেন। তাদেরকে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।”
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য ঘিরে কোটা সংস্কার আন্দোলকারী এবং ছাত্রলীগ সোমবার বিকালে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল।
এক পর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে এবং পরে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের পিটিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয় ছাত্রলীগ।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি চার শিক্ষার্থীর নাম জানা গেছে। তারা হলেন- মাহমুদুল হাসান (২৩), ইয়াকুব (২১), রাকিব (২৪) ও মাসুদ (২৩)। তারা সবাই ঢাকা বিশ্বদ্যিালয়ের বিভিন্ন হলে থাকেন।
আহত মাহমুদুল জানান, বিজয় ৭১ হলের সামনে বিকাল ৩ টার দিকে ইট পাটকেল ও লাঠির আঘাতে আহত হন তারা।
পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘিরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এদিন উত্তেজনা চলছিল সকাল থেকেই। কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরা বিক্ষোভ সমাবেশের জন্য দুপুর সাড়ে ১২টার পর রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে জড়ো হতে থাকেন।
ছাত্রলীগ একই জায়গায় বিকাল ৩টায় সমাবেশ করার ঘোষণা দিলেও কোটাবিরোধীরা ওই জায়গা দখল করে রাখায় সরকার সমর্থক সংগঠনটির নেতাকর্মীরা জড়ো হন মধুর ক্যান্টিনে।
এরমধ্যেই বিকাল সোয়া ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হল এবং মাস্টারদা সূর্যসেন হলের কাছে দুই পক্ষের মধ্যে ঢিল ছোড়াছুড়ি শুরু হয়।
এরপর আন্দোলনকারীদের একটি অংশ লাঠিসোঁটা নিয়ে মল চত্বরে অবস্থান নেন। অন্যদিকে ছাত্রলীগের কর্মীরা অবস্থান নেন মধুর ক্যান্টিন, বিজয় একাত্তর ও সূর্যসেন হলের ভেতরে।
বিকাল পৌনে ৪টার দিকে মধুর ক্যান্টিন ও বিভিন্ন হল থেকে বেরিয়ে এসে ছাত্রলীগ কর্মীর মল চত্বর থেকে আন্দোলকারীদের ধাওয়া দিয়ে ভিসি চত্বরে নিয়ে যায় এবং পিটুনি শুরু করে।
হামলার মুখে কোটা আন্দোলনকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় এবং ক্যাম্পাসের বিভিন্ন অংশ দিয়ে ক্যাম্পাস ত্যাগ করে। অন্যদিকে ছাত্রলীগ কর্মীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে ভিসি চত্বরসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন অংশে অবস্থান নেন।
সংঘর্ষের পর কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ছাত্রলীগ আমাদের উপর ন্যক্কারজনক হামলা চালিয়েছে। আমাদের নারী শিক্ষার্থীদের তারা বেধড়ক পিটিয়েছে।এই হামলায় অন্তত দুইশত শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। শিক্ষার্থীদের অনেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।”
ঢাবিতে সংঘর্ষে শতাধিক শিক্ষার্থী আহত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী ও ছাত্রলীগের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
সোমবার (১৫ জুলাই) বিকাল ৩টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হলের সামনে আন্দোলনকারী ও ছাত্রলীগ কর্মীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা শুরু হয়।সংঘর্ষটি বিকাল ৪টা পর্যন্ত সংঘর্ষ স্থায়ী হয়। হামলার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। ঘটনার পর ক্যাম্পাসে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এরপরই বিকেল ৫টা ১৫ মিনিটের দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের সামনে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের সঙ্গে ফের সংঘর্ষে জড়ায় ছাত্রলীগ। বিকেল ৫টা ৪০ মিনিট থেকে পরবর্তী ৩ মিনেটে আরও ৬টি ককটেল বিস্ফোরণ হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক রাফিকুজ্জামান ফরিদ সাংবাদিকদের বলেন, কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলায় শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য এসেছেন। এর বাইরে অন্যান্য হাসপাতালেও আহত অনেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফের সংঘর্ষ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের সামনে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের সঙ্গে ফের সংঘর্ষে জড়িয়েছে ছাত্রলীগ।
সোমবার (১৫ জুলাই) বিকেল ৫টা ১৫ মিনিটের দিকে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের শব্দও শোনা যায়।
এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হলের সামনে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের মধ্যে থেমে থেমে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। বিকেল ৩টায় হলের সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রলীগের সংঘর্ষ শুরু হয়। এরপর দুই পক্ষই ইট-পাটকেল লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়।
ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় উত্তপ্ত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। পরে ছাত্রলীগের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের নেতাকর্মীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে প্রবেশ করেন। যোগ দেন ঢাকা কলেজসহ ছাত্রলীগের আরও ইউনিটের নেতাকর্মীরা।
সংঘর্ষের এক পর্যায়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যান। পরে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা রাজু ভাস্কর্যের সামনে অবস্থান নেন। বর্তমানে ঢাবি ক্যাম্পাসে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের লাঠি-রড নিয়ে মহড়া দিতে দেখা গেছে।
সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ১৫৫ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। তাদের ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। আহতদের মধ্যে আটজনকে ভর্তি দেওয়া হয়েছে। তারা হলেন- কাজী তাসনিম (২৪), ইয়াকুব (২৪), অমি আক্তার (২৬), আমিনুর (২২), শুভ (২৫), গিয়াস উদ্দিন (২২), নাসির (২৩) ও অপি (২২)।