সপ্তম শ্রেণীর ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান পাঠ্য বইটি থেকে একটি গল্প অনলাইনে ভাইরাল হয়েছে। যেখানে গল্পটির নাম হচ্ছে শরীফ থেকে শরিফার গল্প। অনলাইনে প্রবেশ করলেই দেখা যাচ্ছে শরীর থেকে শরীফ এনামের গল্প নিয়ে আলোচনা। তো মূল বিষয় হলো এই শরীর থেকে শরীফের গল্পে কি ছিল। যেটা অনলাইনে অর্থাৎ সকল মুসলমানের গায়ে লেগেছে। চলুন দেখে নিয়ে যাক সপ্তম শ্রেণীর শরীফের গল্পটি।
জানা গেছে যে বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে ট্রান্সজেন্ডারের গল্প ঢুকিয়ে তাদের মগজধোলাই করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিলোসফির খণ্ডকালীন শিক্ষক আসিফ মাহতাব। এর প্রতিবাদে এই পাঠ্যবই থেকে ‘শরীফ’ থেকে ‘শরীফা’ হওয়ার গল্পের পাতা ছিঁড়ে প্রতিবাদ করেছেন তরুণ এই শিক্ষক। মাতাপত্তিনের প্রতিবাদ করায় এর উপর সৃষ্টি হয়েছে চাপ।
রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে ‘বর্তমান কারিকুলামে নতুন পাঠ্যপুস্তক: বাস্তবতা ও ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ প্রতিবাদ জানান। জাতীয় শিক্ষক ফোরাম এই সেমিনারের আয়োজন করে। সেই সেমিনারের মধ্যে মাহাতাব উদ্দিন তার মতামত তুলে ধরেন। আর সেখানেই সৃষ্টি হয় অরাজকতা।
২০২৪ সালের প্রথম দিকেই সকল শিক্ষার্থীর মাঝে নতুন হাতে তুলে দেওয়া হয়। আর এই নতুন বই গুলোর মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় অনেক ভুল ত্রুটি রয়েছে। তার মধ্যে একটি হলো শরীর থেকে শরিফা নামের গল্পটি। এই সেমিনারে আসিফ মাহতাব নতুন কারিকুলামের সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান পাঠ্যবইটি নিয়ে আসেন।
আরোও পড়ুন
এনটিআরসিএ বিগত বছরের শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান
Today Latest NTRCA Notice: Check the Ntrca Update News Published NTRCA Info
পরে আলোচনার এক পর্যায়ে তিনি বলেন, সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান পাঠ্যবই ‘শরীফ’ থেকে ‘শরীফা’ হওয়ার গল্প আছে। আমি বইটি বাজার থেকে কিনে নিয়ে এসেছি। এখানে লেখা আছে ছোটবেলা সবাই আমাকে ছেলে বলতো। কিন্তু আমি নিজেই একসময় বুঝলাম আমার শরীরটা ছেলের মতো হলেও আমি মনে মনে একজন মেয়ে।