ইতিমধ্যে একটি ঘটনা ভাইরাল হয়েছে যেটি হল সপ্তম শ্রেণীর শরিফ শরিফা হওয়ার গল্প। তো আজকে আমরা জানবো সপ্তম শ্রেণীর শরীফ শরীফ হওয়ার গল্পটা আসলে কি। এটা নিয়ে এত সমালোচনা হচ্ছে কেন। কারণ এই বিষয়টি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রচুর আলোচনা হচ্ছে এবং সমালোচনার শিকার হচ্ছে ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়।
আরোও পড়ুন
এনটিআরসিএ বিগত বছরের শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান
Today Latest NTRCA Notice: Check the Ntrca Update News Published NTRCA Info
ইতিমধ্যে বিকাশ বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে সাধারণ ব্যবহারকারীরা সোশ্যাল মিডিয়াতে চলছে প্রচুর এ নিয়ে বিতর্ক। ইতিমধ্যে আমাদের ওয়েবসাইটে এ বিষয়ে একটি আর্টিকেল প্রকাশিত করা হয়েছে বিকাশ বয়কট সম্পর্কে। আমরা এখন এই গল্পের মূল কাহিনী কি এবং কি ঘটেছে সে বিষয় সম্পর্কে তুলে ধরব আপনাদের সামনে।
সপ্তম শ্রেণীর শরিফ শরিফা হওয়ার গল্প
অনলাইনে প্রবেশ করা মাত্র দেখতে পারবেন সপ্তাহ শ্রেণীর শরিফা শরীফ হওয়ার গল্প। বর্তমানে একটি সপ্তম শ্রেণীর বইতে পাওয়া গেছে শরিফ থেকে শরিফা হওয়ার গল্প সে বিষয় সম্পর্কে প্রচুর সমালোচনা করছেন নেটিজেনেরা। বলা হচ্ছে এখানে তৃতীয় লিঙ্গের মানুষের কে জোরপূর্বক ভাবে তাদের বিভিন্ন অনাধিকার গুলো তুলে ধরা হচ্ছে এবং এর মাধ্যমে সাধারণ মানুষের প্রতি ভেদাভেদ সৃষ্টি করে দেওয়া হচ্ছে- এমনটাই বলছেন বিভিন্ন বিশেষজ্ঞরা এবং শিক্ষক শিক্ষিকারা।
আবার অনেকে বলছে এখানে সমকামিতাকে তুলে ধরা হচ্ছে এই বিষয় নিয়ে প্রচুর সমালোচনা হচ্ছে। এদিকে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক যার নাম হচ্ছে আসিফ মাহতাব উৎসব, বলেছেন এই বই দোকানে গিয়ে কিনুন তারপর দুই পৃষ্ঠা ছিড়ে দিয়ে তারপর দোকানদারকে অর্ধেক মূল্যে বিক্রি করার জন্য বলুন।
এরপর থেকেই সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনার সৃষ্টি হয়েছে এবং উক্ত বিষয়কে তারা বড় আকারে নিয়ে গিয়েছেন। তবে সবচেয়ে যে ব্যাপারটি জোরালো হয়েছে সেটি হচ্ছে উত্তর টিচার facebook পোস্টে জানান তাকে হঠাৎ করেই রাখবি বিশ্ববিদ্যালয় আর ক্লাস নিতে নিষেধ করেছেন।
এরপর থেকেই সাধারণ জনগণ বয়কট বিকাশ এবং বয়কট ব্রাক বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত তাদের পক্ষ থেকে কোন ধরনের মন্তব্য শোনা যায়নি। আর এর মধ্যে সপ্তম শ্রেণীর শরীফ শরীফার গল্প ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সারা দেশ জুড়ে।